Monday, October 14, 2024
HomeClassesClass 10CLASS 10| MODEL ACTIVITY TASK| GEOGRAPHY| NEW PART 4| JULY  -2021(NEW)মডেল অ্যাক্টিভিটি...

CLASS 10| MODEL ACTIVITY TASK| GEOGRAPHY| NEW PART 4| JULY  -2021(NEW)মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক দশম শ্রেনী   ভূগোল(পার্ট -৪)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

দশম শ্রেনী  

ভূগোল(পার্ট -৪)

  বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :

. অবরোহণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল

উ:-গ) গিরিখাত

. হিমবাহ পর্বতগাত্রের মধ্যে সৃষ্ট সঙ্কীর্ণ ফাঁক হল

উ:-খ) বার্গস্রূন্ড

. ঠিক জোড়টি নির্বাচন কারো

উ:-খ) পুদুচেরী – কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। 

. শূন্যস্থান পূরণ করো :

২.১ বায়ুর  বহন  প্রক্রিয়া বালি ও পলিকণা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অপসারিত হয় ।

২.২ ভূস্বর্গ কাশ্মীর  উপত্যকা পীরপাঞ্জাল ও উচ্চ হিমালয় পর্বতশ্রেণী দ্বারা বেষ্টিত ।

২.৩ উত্তরপূর্ব  মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারতে শীতকাল প্রায় শুষ্ক প্রকৃতির হয় ।

সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

. পলল ব্যজনী কেন পর্বতের পাদদেশ সৃষ্টি হয় ?

উ:- পর্বতের পাদদেশ ভূমির ঢাল হঠাৎ কমে যায় বলে নদীর গতিবেগ এবং বহনক্ষমতা উভয়ই হ্রাস পায় | এর ফলে  নদীবাহিত নুড়ি, পাথর, কাঁকর, বালি, পলি সব শঙ্কুর আকারে পাদদেশে সঞ্চিত হতে থাকে । একেই পলল শঙ্কু বলা হয়ে থাকে । পরবর্তী সময়ে পলল শঙ্কু উপর দিয়ে বিভিন্ন খাতে প্রবাহিত হলে তা অর্ধগোলাকার আকৃতিতে ভাগ হয়ে পড়ে। হাতপাখার মতো দেখতে প্রায় গোলাকার পলল ব্যজনী তৈরি হয় ।

সুতরাং, বলা যেতে পারে পর্বতের পাদদেশে নদীর গতিবেগের হঠাৎ হ্রাসের ফলেই পলল ব্যজনী পর্বতের পাদদেশে সৃষ্টি হয় |

. ধাপ চাষ, ফালি চাষ সমোন্নতি রেখা বরাবর চাষের মাধ্যমে গ্রাবরেখার কীভাবে মৃত্তিকা ক্ষয় প্রতিরোধ করা সম্ভব ?

উত্তরঃ যে সকল ঢালু অঞ্চলে মাটি ক্ষয় বেশি সেখানে ঢালের আড়াআড়ি দিকে চওড়া ফিতের মতো জমি তৈরি করে ক্ষয়ে রোধকারী শস্য যেমন- সিম, ডাল, সয়াবীন চাষ করা হয়। এতে মাটির ক্ষয়রোধ হয় এবং মাটির জলধারণ ক্ষমতাও বাড়ে। একই রকম ভাবে পাহাড় ও পর্বতের ঢালু অংশে ধাপ কেটে এক-একটি সমতল ভূমি তৈরি করে চাষের জমি তৈরি করা হয়। এতে মৃত্তিকা ক্ষয় ভীষণভাবে কমানো যায়। আবার, সমোন্নতিরেখা বরাবর বাঁধ দিয়ে জলের গতিকে বাধা দিয়ে আটকে দিলে একদিকে যেমন- মৃত্তিকা-ক্ষয়রোধ হয়, অন্যদিকে ওই জল মাটিতে শোষিত হয় এবং গাছ তাঁর প্রয়োজন মতো জল পায় ।

. হিমবাহের সঞ্চয় কাজের ফলে গঠিত বিভিন্ন প্রকার গ্রাবরেখার সচিত্র বর্ণনা দাও। 

উত্তরঃ হিমবাহ ক্ষয় কাজের সকল পদার্থ সৃষ্টি করে সেগুলি পর্বত ও পর্বতের পাদদেশে সঞ্চিত হয়। হিমবাহ নিজে এবং জলধারার সাথে মিলিতভাবে কাজ করে পদার্থের সঞ্চয় ঘটায় ।

 হিমবাহের সঞ্চয় কাজে সৃষ্ট ভূমিরূপঃ

গ্রাবরেখাঃ হিমবাহ ক্ষয়জাত পদার্থগুলিকে হিমবাহের সাথে বাহিত হয়ে উপত্যকার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত। এরূপ সঞ্চয়কে গ্রাবরেখা বলে। অবস্থানের ভিত্তিতে গ্রাবরেখা বিভিন্ন প্রকার-

পার্শ্ব গ্রাবরেখাঃ হিমবাহ পদার্থকে ঠেলে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় দুই পাশে পদার্থ সঞ্চিত হয়ে সৃষ্ট গ্রাবরেখা হল পার্শ্ব গ্রাবরেখা।

মধ্য গ্রাবরেখাঃ দুটি হিমবাহ পাশাপাশি প্রবাহিত হলে মিলন অঞ্চলে সঞ্চিত হয়ে তৈরি হয় মধ্য গ্রাবরেখা ।প্রান্ত গ্রাবরেখাঃ হিমবাহ যেখানে এসে শেষ হয় অর্থাৎ গলে যায় সেখানে পদার্থ সঞ্চিত হয়ে সৃষ্ট হয় প্রান্ত গ্রাবরেখা ।

ভূমি গ্রাবরেখাঃ হিমবাহের তলদেশে পদার্থ সঞ্চিত হয়ে সৃষ্ট গ্রাবরেখা হল ভূমি গ্রাবরেখা ।

অবিন্যস্ত গ্রাবরেখাঃ হিমবাহের অগ্রভাগে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত গ্রাবরেখা হল অবিন্যস্ত গ্রাবরেখা ।

বলয়ধর্মী গ্রাবরেখাঃ বলয় আকারে সঞ্চিত গ্রাবরেখা হল বলয়ধর্মী গ্রাবরেখা ।

স্তরায়িত গ্রাবরেখাঃ সমুদ্রের তলদেশে সঞ্চিত গ্রাবরেখাকে স্তরায়িত গ্রাবরেখা বলে ।

 

Click Here  To Download The Pdf

RELATED POSTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Recent Posts

error: Content is protected !!